এনএনবি, পাবনা
পাবনা গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলীকে ভয়ভীতি ও প্রাণনাশের হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে কয়েকজন ঠিকাদারের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় মামলা হলে এক ঠিকাদারসহ দুই জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। শুক্রবার (১০ মে, ২০২৪) রাতে তাদের পাবনা শহরের বিভিন্ন এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়।
এর আগে, গত বুধবার দুপুরে পাবনা গণপূর্ত সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলীর রুমে হুমকি দেওয়ার ঘটনাটি ঘটে। ওইদিনই র্যাব-১২ পাবনাকে লিখিতভাবে জানান তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আনোয়ারুল আজিম। গতকাল শুক্রবার পাবনা সদর থানায় মামলা করেন তিনি।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন- পাবনা পৌর এলাকার চক গোবিন্দার চাঁদমারি এলাকার জামাল উদ্দিন তোতনের ছেলে ঠিকাদার রোকনুজ্জামান তুষার ও তার সহযোগী কালাচাঁদপাড়া মহল্লার নুরুল ইসলামের ছেলে আকাশ হোসেন। পলাতক আসামিরা হলেন, পাবনা পৌর এলাকার চকছাতিয়ানি মহল্লার মৃত রফিকুল ইসলামের ছেলে রাজিবুল হাসান রাজিব এবং কৃষ্ণপুর মহল্লার মৃত মোহন বিশ্বাসের ছেলে রনা বিশ্বাসসহ নাম না জানা ১৪-১৫ জন।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, গত বুধবার পাবনা গণপূর্ত সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আনোয়ারুল আজিমের কক্ষে মিটিং করছিলেন পাবনা গণপূর্ত বিভাগের প্রকৌশলী ও কর্মকর্তারা। দুপুর ১টার দিকে রাজিব ও তুষারের নেতৃত্বে ১৪-১৫ জন সেখানে প্রবেশ করে গণপূর্তের বিভিন্ন ঠিকাদারি কাজ নিয়ে নির্বাহী প্রকৌশলী মোস্তাফিজুর রহমানকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেন। অনৈতিকভাবে তারা বিভিন্ন ঠিকাদারি কাজ দাবি করেন। দাবি না মানায়, নির্বাহী প্রকৌশলীকে গালিগালাজ ও মারধরের চেষ্টা করেন তারা। এসময় অন্য প্রকৌশলীরা বাঁধা দিলে তাদের সবাইকে প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে চলে যান ঠিকাদার ও তার লোকজন।
এ ঘটনার ভিডিও ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। গতকাল শুক্রবার রাতে তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আনোয়ারুল আজিম বাদী হয়ে পাবনা সদর থানায় মামলা করেন। রাতেই অভিযান চালিয়ে দুই আসামিকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
পাবনা গণপূর্ত সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী ও মামলার বাদী আনোয়ারুল আজিম বলেন, ‘তারা ঠিকাদার (রাজি-তুষার), ঠিকাদারি কাজ করেন। সেদিন যা ঘটেছিল তা থানায় দেওয়া এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে। এই বাইরে কিছু নেই।’
পাবনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রওশন আলী বলেন, অভিযোগের পর মামলা দায়ের হয়েছে। মামলার পরপরই অভিযান চালিয়ে রোকনুজ্জামান তুষার ও আকাশকে গ্রেফতার করা হয়। অভিযান অব্যাহত রয়েছে। বাকি আসামিদের আইনের আওতায় আনা হবে।
শনিবার (১১ মে) দুপুরে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হয় অভিযুক্ত ঠিকাদার রাজিবুল হাসান রাজিবের সঙ্গে। তার মুঠোফোন বন্ধ পাওয়া যায়। এ কারণে তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
পাবনা গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলীকে ভয়ভীতি ও প্রাণনাশের হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে কয়েকজন ঠিকাদারের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় মামলা হলে এক ঠিকাদারসহ দুই জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। শুক্রবার (১০ মে, ২০২৪) রাতে তাদের পাবনা শহরের বিভিন্ন এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়।
এর আগে, গত বুধবার দুপুরে পাবনা গণপূর্ত সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলীর রুমে হুমকি দেওয়ার ঘটনাটি ঘটে। ওইদিনই র্যাব-১২ পাবনাকে লিখিতভাবে জানান তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আনোয়ারুল আজিম। গতকাল শুক্রবার পাবনা সদর থানায় মামলা করেন তিনি।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন- পাবনা পৌর এলাকার চক গোবিন্দার চাঁদমারি এলাকার জামাল উদ্দিন তোতনের ছেলে ঠিকাদার রোকনুজ্জামান তুষার ও তার সহযোগী কালাচাঁদপাড়া মহল্লার নুরুল ইসলামের ছেলে আকাশ হোসেন। পলাতক আসামিরা হলেন, পাবনা পৌর এলাকার চকছাতিয়ানি মহল্লার মৃত রফিকুল ইসলামের ছেলে রাজিবুল হাসান রাজিব এবং কৃষ্ণপুর মহল্লার মৃত মোহন বিশ্বাসের ছেলে রনা বিশ্বাসসহ নাম না জানা ১৪-১৫ জন।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, গত বুধবার পাবনা গণপূর্ত সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আনোয়ারুল আজিমের কক্ষে মিটিং করছিলেন পাবনা গণপূর্ত বিভাগের প্রকৌশলী ও কর্মকর্তারা। দুপুর ১টার দিকে রাজিব ও তুষারের নেতৃত্বে ১৪-১৫ জন সেখানে প্রবেশ করে গণপূর্তের বিভিন্ন ঠিকাদারি কাজ নিয়ে নির্বাহী প্রকৌশলী মোস্তাফিজুর রহমানকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেন। অনৈতিকভাবে তারা বিভিন্ন ঠিকাদারি কাজ দাবি করেন। দাবি না মানায়, নির্বাহী প্রকৌশলীকে গালিগালাজ ও মারধরের চেষ্টা করেন তারা। এসময় অন্য প্রকৌশলীরা বাঁধা দিলে তাদের সবাইকে প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে চলে যান ঠিকাদার ও তার লোকজন।
এ ঘটনার ভিডিও ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। গতকাল শুক্রবার রাতে তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আনোয়ারুল আজিম বাদী হয়ে পাবনা সদর থানায় মামলা করেন। রাতেই অভিযান চালিয়ে দুই আসামিকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
পাবনা গণপূর্ত সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী ও মামলার বাদী আনোয়ারুল আজিম বলেন, ‘তারা ঠিকাদার (রাজি-তুষার), ঠিকাদারি কাজ করেন। সেদিন যা ঘটেছিল তা থানায় দেওয়া এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে। এই বাইরে কিছু নেই।’
পাবনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রওশন আলী বলেন, অভিযোগের পর মামলা দায়ের হয়েছে। মামলার পরপরই অভিযান চালিয়ে রোকনুজ্জামান তুষার ও আকাশকে গ্রেফতার করা হয়। অভিযান অব্যাহত রয়েছে। বাকি আসামিদের আইনের আওতায় আনা হবে।
শনিবার (১১ মে) দুপুরে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হয় অভিযুক্ত ঠিকাদার রাজিবুল হাসান রাজিবের সঙ্গে। তার মুঠোফোন বন্ধ পাওয়া যায়। এ কারণে তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
COMMENTS