
এনএনবি, গাজীপুর
গাজীপুরের কালিয়াকৈরে বরাব শুয়াপুর গ্রামে গত দুই বছর ধরে অর্থাভাবে বন্ধ রয়েছে মসজিদ সংস্কার কাজ। ফলে পাশের একটি গোডাউনে নামাজ আদায় করছেন মুসল্লিরা।
বরাব শুয়াপুর গ্রামটি উপজেলার একেবারে শেষপ্রান্তে। এক সময় এ গ্রামে জনসংখ্যা ছিল অনেক কম। বর্তমানে নদীভাঙন কবলিত বিভিন্ন জেলার লোকজন এখানে ঘরবাড়ি বানিয়ে বসবাস করছেন। বাসিন্দাদের বেশির ভাগই হতদরিদ্র।
প্রায় আড়াই যুগ আগে ওই গ্রামের চাঁন মিয়া মাতব্বর মসজিদের নামে ৯ শতাংশ জমি ওয়াকফ করে দেন। এরপর গ্রামের সবাই মিলে মাটি তুলে সেখানে বরাব (শুয়াপুর) জামে মসজিদ স্থাপন করা হয়। সেই ছাপড়া মসজিদেই নামাজ আদায় করা হচ্ছিল। দুই বছর আগে মসজিদটি সংস্কারের জন্য ভাঙা হয়। এরপর অর্থাভাবে আর নতুন করে গড়ে তোলা যায়নি। পাঁচ তলা ভবনের ফাউন্ডেশন দিয়ে মসজিদের কাজ শুরু করলেও বর্তমানে শুধু নিচ তলার পিলার তৈরি করা হয়েছে। এ অবস্থায় বাধ্য হয়ে পাশের একটি ব্যক্তি মালিকের গোডাউনে মসজিদের কার্যক্রমসহ নামাজ আদায় করছেন এলাকার মুসল্লিরা।
মসজিদ কমিটির সভাপতি সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘মসজিদের কিছু কাজ করার পর টাকার অভাবে তা বন্ধ হয়ে যায়। এখন কিছু অনুদান পেয়েছি, গ্রামের সবাই সহযোগিতা করছে। খুব দ্রুত আবার কাজ শুরু করব। তবে মসজিদ তৈরিতে আরও অর্থ প্রয়োজন।’
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা সারোয়ার আলম বলেন, ‘ওই মসজিদের এমন অবস্থার কথা আগে জানা ছিল না। আবেদন করলে ওই মসজিদের উন্নয়ন কাজের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
গাজীপুরের কালিয়াকৈরে বরাব শুয়াপুর গ্রামে গত দুই বছর ধরে অর্থাভাবে বন্ধ রয়েছে মসজিদ সংস্কার কাজ। ফলে পাশের একটি গোডাউনে নামাজ আদায় করছেন মুসল্লিরা।
বরাব শুয়াপুর গ্রামটি উপজেলার একেবারে শেষপ্রান্তে। এক সময় এ গ্রামে জনসংখ্যা ছিল অনেক কম। বর্তমানে নদীভাঙন কবলিত বিভিন্ন জেলার লোকজন এখানে ঘরবাড়ি বানিয়ে বসবাস করছেন। বাসিন্দাদের বেশির ভাগই হতদরিদ্র।
প্রায় আড়াই যুগ আগে ওই গ্রামের চাঁন মিয়া মাতব্বর মসজিদের নামে ৯ শতাংশ জমি ওয়াকফ করে দেন। এরপর গ্রামের সবাই মিলে মাটি তুলে সেখানে বরাব (শুয়াপুর) জামে মসজিদ স্থাপন করা হয়। সেই ছাপড়া মসজিদেই নামাজ আদায় করা হচ্ছিল। দুই বছর আগে মসজিদটি সংস্কারের জন্য ভাঙা হয়। এরপর অর্থাভাবে আর নতুন করে গড়ে তোলা যায়নি। পাঁচ তলা ভবনের ফাউন্ডেশন দিয়ে মসজিদের কাজ শুরু করলেও বর্তমানে শুধু নিচ তলার পিলার তৈরি করা হয়েছে। এ অবস্থায় বাধ্য হয়ে পাশের একটি ব্যক্তি মালিকের গোডাউনে মসজিদের কার্যক্রমসহ নামাজ আদায় করছেন এলাকার মুসল্লিরা।
মসজিদ কমিটির সভাপতি সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘মসজিদের কিছু কাজ করার পর টাকার অভাবে তা বন্ধ হয়ে যায়। এখন কিছু অনুদান পেয়েছি, গ্রামের সবাই সহযোগিতা করছে। খুব দ্রুত আবার কাজ শুরু করব। তবে মসজিদ তৈরিতে আরও অর্থ প্রয়োজন।’
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা সারোয়ার আলম বলেন, ‘ওই মসজিদের এমন অবস্থার কথা আগে জানা ছিল না। আবেদন করলে ওই মসজিদের উন্নয়ন কাজের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
COMMENTS