
এনএনবি, ঢাকা
আমার বাংলাদেশ দল 'এবি পার্টি' বুয়েটের সাধারণ শিক্ষার্থীদের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করে এবং বুয়েট ক্যাম্পাসের অস্থিতিশীলতার নিন্দা জানিয়ে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে। ছাত্রলীগকে ছাত্র রাজনীতির কলঙ্ক ও ক্যাম্পাস সহিংসতার মাস্টারমাইন্ড আখ্যা দিয়েছেন দলটির নেতারা।
আজ বুধবার (০৩ এপ্রিল ২০২৪) রাজধানীর পল্টন-বিজয় নগর সড়কে এ মানববন্ধনের আয়োজন করে এবি পার্টি।
দলের যুগ্ম আহ্বায়ক বিএম নাজমুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মানববন্ধন ও সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বুয়েটের সাবেক শিক্ষার্থী প্রকৌশলী সিমাব ফাহিম, এবি পার্টির সদস্যসচিব মজিবুর রহমান মঞ্জু, বাংলাদেশ ন্যাপের মহাসচিব গোলাম মোস্তফা ভূঁইয়া, যুগ্ম সদস্যসচিব ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ, প্রচার সম্পাদক আনোয়ার সাদাত টুটুল, মহানগর উত্তরের আহবায়ক আলতাফ হোসাইন, যুব পার্টির সদস্যসচিব শাহাদাত উল্লাহ টুটুল, ছাত্রপক্ষের আহবায়ক মোহাম্মদ প্রিন্স প্রমূখ।
সমাবেশে বক্তারা বুয়েটের পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, আবরার হত্যাকাণ্ডের সিসিটিভি ফুটেজ না পেলে জানা যেতো না ছাত্রলীগের নেতারা কত ঠান্ডা মাথায় মানুষ খুন করতে পারে। পুরান ঢাকায় বিশ্বজিৎ নামে এক দর্জিকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় ছাত্রলীগ নেতাদের চরিত্র প্রকাশ্যে এসেছে। তারা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ছাত্রলীগ মূলত ছাত্র রাজনীতির কলঙ্ক। তাদের খুন, ধর্ষণ, চাঁদাবাজির কারণে মানুষ ছাত্র রাজনীতির প্রতি বিরক্ত ও বীতশ্রদ্ধ হয়ে পড়েছে।
নেতারা সমাবেশ থেকে বুয়েটে সাধারণ শিক্ষার্থীদের চলমান ছাত্র রাজনীতির বিরুদ্ধে আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা জানিয়ে বলেন; ক্যাম্পাসগুলো দখলে নিয়ে ছাত্রলীগ সবখানে পাক হানাদারদের মত টর্চারসেল ও নারী নির্যাতন কক্ষ বানিয়ে রেখেছে। তারা ক্যাম্পাসের সহিংসতা ও জঙ্গিপনার নাটের গুরু। তাই বুয়েট ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগের রাজনীতি ফিরিয়ে এনে শত শত মেধাবী শিক্ষার্থীর জীবন জিম্মি হতে দেওয়া যাবে না। সমাবেশ থেকে বুয়েটের সকল প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের আন্দোলনকে সমর্থন করার আহ্বান জানানো হয়।
সমাবেশ ও মানব বন্ধনে আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণের যুগ্ম আহবায়ক আব্দুল হালিম খোকন, যুগ্ম সদস্যসচিব সফিউল বাসার, আহমাদ বারকাজ নাসির, মহানগর উত্তরের সদস্যসচিব সেলিম খান, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আমেনা বেগম, রুনা হোসাইন, রিপন মাহমুদ, শরন চৌধুরী, সুমাইয়া শারমিন ফারহানা, মশিউর রহমান মিলুসহ কেন্দ্রীয় ও মহানগরীর বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা।
আমার বাংলাদেশ দল 'এবি পার্টি' বুয়েটের সাধারণ শিক্ষার্থীদের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করে এবং বুয়েট ক্যাম্পাসের অস্থিতিশীলতার নিন্দা জানিয়ে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে। ছাত্রলীগকে ছাত্র রাজনীতির কলঙ্ক ও ক্যাম্পাস সহিংসতার মাস্টারমাইন্ড আখ্যা দিয়েছেন দলটির নেতারা।
আজ বুধবার (০৩ এপ্রিল ২০২৪) রাজধানীর পল্টন-বিজয় নগর সড়কে এ মানববন্ধনের আয়োজন করে এবি পার্টি।
দলের যুগ্ম আহ্বায়ক বিএম নাজমুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মানববন্ধন ও সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বুয়েটের সাবেক শিক্ষার্থী প্রকৌশলী সিমাব ফাহিম, এবি পার্টির সদস্যসচিব মজিবুর রহমান মঞ্জু, বাংলাদেশ ন্যাপের মহাসচিব গোলাম মোস্তফা ভূঁইয়া, যুগ্ম সদস্যসচিব ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ, প্রচার সম্পাদক আনোয়ার সাদাত টুটুল, মহানগর উত্তরের আহবায়ক আলতাফ হোসাইন, যুব পার্টির সদস্যসচিব শাহাদাত উল্লাহ টুটুল, ছাত্রপক্ষের আহবায়ক মোহাম্মদ প্রিন্স প্রমূখ।
সমাবেশে বক্তারা বুয়েটের পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, আবরার হত্যাকাণ্ডের সিসিটিভি ফুটেজ না পেলে জানা যেতো না ছাত্রলীগের নেতারা কত ঠান্ডা মাথায় মানুষ খুন করতে পারে। পুরান ঢাকায় বিশ্বজিৎ নামে এক দর্জিকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় ছাত্রলীগ নেতাদের চরিত্র প্রকাশ্যে এসেছে। তারা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ছাত্রলীগ মূলত ছাত্র রাজনীতির কলঙ্ক। তাদের খুন, ধর্ষণ, চাঁদাবাজির কারণে মানুষ ছাত্র রাজনীতির প্রতি বিরক্ত ও বীতশ্রদ্ধ হয়ে পড়েছে।
নেতারা সমাবেশ থেকে বুয়েটে সাধারণ শিক্ষার্থীদের চলমান ছাত্র রাজনীতির বিরুদ্ধে আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা জানিয়ে বলেন; ক্যাম্পাসগুলো দখলে নিয়ে ছাত্রলীগ সবখানে পাক হানাদারদের মত টর্চারসেল ও নারী নির্যাতন কক্ষ বানিয়ে রেখেছে। তারা ক্যাম্পাসের সহিংসতা ও জঙ্গিপনার নাটের গুরু। তাই বুয়েট ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগের রাজনীতি ফিরিয়ে এনে শত শত মেধাবী শিক্ষার্থীর জীবন জিম্মি হতে দেওয়া যাবে না। সমাবেশ থেকে বুয়েটের সকল প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের আন্দোলনকে সমর্থন করার আহ্বান জানানো হয়।
সমাবেশ ও মানব বন্ধনে আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণের যুগ্ম আহবায়ক আব্দুল হালিম খোকন, যুগ্ম সদস্যসচিব সফিউল বাসার, আহমাদ বারকাজ নাসির, মহানগর উত্তরের সদস্যসচিব সেলিম খান, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আমেনা বেগম, রুনা হোসাইন, রিপন মাহমুদ, শরন চৌধুরী, সুমাইয়া শারমিন ফারহানা, মশিউর রহমান মিলুসহ কেন্দ্রীয় ও মহানগরীর বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা।
COMMENTS