
এনএনবি, গাজীপুর
গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ী জরুন এলাকায় বকেয়া বেতন, ঈদ বোনাস ও বাৎসরিক ছুটির টাকার দাবিতে কেয়া নীট কম্পোজিট লিমিটেড করাখানার শ্রমিকেরা বিক্ষোভ করছেন। কারখানাটিতে প্রায় আট হাজার শ্রমিক আছেন। শ্রমিকদের মধ্যে অনেকে বধির ও প্রতিবন্ধী।
সোমবার (০১ এপ্রিল ২০২৪) সকাল ৬টা থেকে কোনাবাড়ী কাশিমপুর আঞ্চলিক সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করেন শ্রমিকরা। পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
কেয়া নীট কম্পোজিট লিমিটেডের আন্দোলনরত শ্রমিকরা জানান, গত ফেব্রুয়ারি মাসের বকেয়া বেতন, বকেয়া ছুটির টাকা ও ঈদ বোনাস দিতে চেয়েও দেয়নি। আমাদের কারখানায় প্রায় ৮ হাজার শ্রমিক আছে। বকেয়া বেতন, ঈদ বোনাস ও বাৎসরিক ছুটির টাকা না দেওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে।
সাইফুল ইসলাম নামে একজন শ্রমিক বলেন, আর কয়েকদিন পর ঈদ। এখনো বেতন বোনাস পাচ্ছি না। ছেলে-মেয়ে নিয়ে কিভাবে ঈদ করবো৷ কয়েকদিন পর ছুটি হয়ে যাবে টাকা না দিলে বাড়ি যাব কেমনে৷ আজকের মধ্যেই আমাদের টাকা পরিশোধ করতে হবে।
ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশের কাশিমপুর সাব জোনের এডিশনাল এসপি দীপক চন্দ্র মজুমদার জানান, কেয়া নীট কম্পোজিট লিমিটেড করাখানায় শ্রমিকদের বিক্ষোভের খবর পেয়ে এসে তাদের বুঝিয়ে আঞ্চলিক সড়ক থেকে সরিয়ে নেয়া হয়েছে। কারখানা কর্তৃপক্ষের সাথে আলো করা হচ্ছে। এমুহূর্তে শ্রমিকরা কারখানার সামনে অবস্থান করছে।
কেয়া নীট কম্পোজিট লি: (কেয়া গ্রুপ) মালিক আব্দুল খালেক পাঠান জানান, শ্রমিকদের বলা হয়েছিল আগামী ৭ তারিখের মধ্যে সমস্ত বকেয়া পরিশোধ করা হবে। তারা সেটা মেনে ছিল। কিন্তু কয়েকজন স্টাফের উস্কানিতে শ্রমিকরা গত পরশুদিন থেকে এ আন্দোলনে নেমেছে। আগামী ঈদের আগে আমার শিপমেন্ট রয়েছে। শিপমেন্ট শেষ করে শ্রমিকদের টাকা দিতে পারব। এ মুহূর্তে তারা আন্দোলন চালিয়ে গেলে বড় ক্ষতির সম্মুখীন হব। শ্রমিকদের জানিয়েছি তোমরা ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশের এসপি অফিসে আসো। তোমাদের প্রতিনিধিদের সাথে প্রয়োজনে আমি কথা বলে ডিট করবো। আগামী ৭ তারিখের মধ্যে তোমাদের সকল বকে পরিশোধ করা হবে। কিন্তু তারা সেটাও মানছে না।
কোনাবাড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কেএম আশরাফ উদ্দিন জানান, একটি কারখানা শ্রমিকরা বেতন ও বোনাসের দাবিতে আঞ্চলিক সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন সকাল থেকে। ঘটনাস্থলে পুলিশ রয়েছে। মালিক ও শ্রমিক দুইপক্ষের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা চলছে।
গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ী জরুন এলাকায় বকেয়া বেতন, ঈদ বোনাস ও বাৎসরিক ছুটির টাকার দাবিতে কেয়া নীট কম্পোজিট লিমিটেড করাখানার শ্রমিকেরা বিক্ষোভ করছেন। কারখানাটিতে প্রায় আট হাজার শ্রমিক আছেন। শ্রমিকদের মধ্যে অনেকে বধির ও প্রতিবন্ধী।
সোমবার (০১ এপ্রিল ২০২৪) সকাল ৬টা থেকে কোনাবাড়ী কাশিমপুর আঞ্চলিক সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করেন শ্রমিকরা। পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
কেয়া নীট কম্পোজিট লিমিটেডের আন্দোলনরত শ্রমিকরা জানান, গত ফেব্রুয়ারি মাসের বকেয়া বেতন, বকেয়া ছুটির টাকা ও ঈদ বোনাস দিতে চেয়েও দেয়নি। আমাদের কারখানায় প্রায় ৮ হাজার শ্রমিক আছে। বকেয়া বেতন, ঈদ বোনাস ও বাৎসরিক ছুটির টাকা না দেওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে।
সাইফুল ইসলাম নামে একজন শ্রমিক বলেন, আর কয়েকদিন পর ঈদ। এখনো বেতন বোনাস পাচ্ছি না। ছেলে-মেয়ে নিয়ে কিভাবে ঈদ করবো৷ কয়েকদিন পর ছুটি হয়ে যাবে টাকা না দিলে বাড়ি যাব কেমনে৷ আজকের মধ্যেই আমাদের টাকা পরিশোধ করতে হবে।
ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশের কাশিমপুর সাব জোনের এডিশনাল এসপি দীপক চন্দ্র মজুমদার জানান, কেয়া নীট কম্পোজিট লিমিটেড করাখানায় শ্রমিকদের বিক্ষোভের খবর পেয়ে এসে তাদের বুঝিয়ে আঞ্চলিক সড়ক থেকে সরিয়ে নেয়া হয়েছে। কারখানা কর্তৃপক্ষের সাথে আলো করা হচ্ছে। এমুহূর্তে শ্রমিকরা কারখানার সামনে অবস্থান করছে।
কেয়া নীট কম্পোজিট লি: (কেয়া গ্রুপ) মালিক আব্দুল খালেক পাঠান জানান, শ্রমিকদের বলা হয়েছিল আগামী ৭ তারিখের মধ্যে সমস্ত বকেয়া পরিশোধ করা হবে। তারা সেটা মেনে ছিল। কিন্তু কয়েকজন স্টাফের উস্কানিতে শ্রমিকরা গত পরশুদিন থেকে এ আন্দোলনে নেমেছে। আগামী ঈদের আগে আমার শিপমেন্ট রয়েছে। শিপমেন্ট শেষ করে শ্রমিকদের টাকা দিতে পারব। এ মুহূর্তে তারা আন্দোলন চালিয়ে গেলে বড় ক্ষতির সম্মুখীন হব। শ্রমিকদের জানিয়েছি তোমরা ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশের এসপি অফিসে আসো। তোমাদের প্রতিনিধিদের সাথে প্রয়োজনে আমি কথা বলে ডিট করবো। আগামী ৭ তারিখের মধ্যে তোমাদের সকল বকে পরিশোধ করা হবে। কিন্তু তারা সেটাও মানছে না।
কোনাবাড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কেএম আশরাফ উদ্দিন জানান, একটি কারখানা শ্রমিকরা বেতন ও বোনাসের দাবিতে আঞ্চলিক সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন সকাল থেকে। ঘটনাস্থলে পুলিশ রয়েছে। মালিক ও শ্রমিক দুইপক্ষের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা চলছে।
COMMENTS