![]() |
বানিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু |
এনএনবি, টাঙ্গাইল
‘ভারত থেকে পেঁয়াজ আজ বা কাল ট্রেনে উঠবে। ঢাকায় পেঁয়াজ পৌঁছাবে তিন দিনের মধ্যে। পেঁয়াজ আসা নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না। বাজার তার নিজস্ব গতিতে চলবে। বাজার আমাদের নজরদারিতে থাকবে। কেউ পেঁয়াজ মজুদ করলে তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ বলে জানিয়েছেন বানিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু।
শনিবার (২৩ মার্চ, ২০২৪) বিকেলে টাঙ্গাইল প্রেসক্লাবে নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের সংবর্ধনা এবং প্রেসক্লাবের নবনির্বাচিত কমিটির পরিচিত সভায় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, নির্বাচনের দুই মাসের মধ্যে রমজান শুরু হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনের সময় ব্যবসায়ীদের উৎসাহী করেছিলেন, যাতে যথেষ্ট পরিমান পণ্যের আমদানি দেশে থাকে। সেই জায়গাকে খেয়াল করে আমরা পণ্যের সরবরাহ নিশ্চিত করতে পেরেছি। বাজার তার আপন গতিতে চলবে।
টিসিবির কার্ডের বিষয়ে তিনি আরও বলেন, করোনার সময় তালিকা করা হয়েছিল। তারপর অনেকেই স্থানচ্যুত হয়েছেন। নতুনে জেলা প্রশাসনের নেতৃত্বে জনপ্রতিনিধিদের সহোগিতায় আবার তালিকা করা হবে। সেখানে নিম্ন মধ্যবিত্তের মানুষ ও মসজিদের ইমাম মোয়াজিনদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। ডিলারদের স্থায়ী দোকানে স্থানান্তর করা হবে। সেই দোকানে যাতে এক মাসের টিসিবির পণ্য মজুত রাখতে পারেন সেটা নিশ্চিত করা হবে। প্রয়োজনে টিসিবির তালিকায় পণ্য বাড়ানো হবে।
‘ভারত থেকে পেঁয়াজ আজ বা কাল ট্রেনে উঠবে। ঢাকায় পেঁয়াজ পৌঁছাবে তিন দিনের মধ্যে। পেঁয়াজ আসা নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না। বাজার তার নিজস্ব গতিতে চলবে। বাজার আমাদের নজরদারিতে থাকবে। কেউ পেঁয়াজ মজুদ করলে তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ বলে জানিয়েছেন বানিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু।
শনিবার (২৩ মার্চ, ২০২৪) বিকেলে টাঙ্গাইল প্রেসক্লাবে নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের সংবর্ধনা এবং প্রেসক্লাবের নবনির্বাচিত কমিটির পরিচিত সভায় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, নির্বাচনের দুই মাসের মধ্যে রমজান শুরু হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনের সময় ব্যবসায়ীদের উৎসাহী করেছিলেন, যাতে যথেষ্ট পরিমান পণ্যের আমদানি দেশে থাকে। সেই জায়গাকে খেয়াল করে আমরা পণ্যের সরবরাহ নিশ্চিত করতে পেরেছি। বাজার তার আপন গতিতে চলবে।
টিসিবির কার্ডের বিষয়ে তিনি আরও বলেন, করোনার সময় তালিকা করা হয়েছিল। তারপর অনেকেই স্থানচ্যুত হয়েছেন। নতুনে জেলা প্রশাসনের নেতৃত্বে জনপ্রতিনিধিদের সহোগিতায় আবার তালিকা করা হবে। সেখানে নিম্ন মধ্যবিত্তের মানুষ ও মসজিদের ইমাম মোয়াজিনদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। ডিলারদের স্থায়ী দোকানে স্থানান্তর করা হবে। সেই দোকানে যাতে এক মাসের টিসিবির পণ্য মজুত রাখতে পারেন সেটা নিশ্চিত করা হবে। প্রয়োজনে টিসিবির তালিকায় পণ্য বাড়ানো হবে।
COMMENTS