![]() |
জ্ঞানবাপী মসজিদ |
অনলাইন ডেস্ক
মুসলিমদের আবেদন খারিজ, ভারতের উত্তর প্রদেশের বারানসির কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরের লাগোয়া জ্ঞানবাপী মসজিদের ভূগর্ভস্থ কক্ষে পূজা করতে পারবেন হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা।
মসজিদ কর্তৃপক্ষের আপত্তি ও আরজি খারিজ করে এলাহাবাদ হাইকোর্ট সোমবার (২৬ ফেব্রয়ারি, ২০২৪) এই রায় দিয়েছেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, বিচারপতি রোহিত রঞ্জন আগরওয়ালের বেঞ্চ জ্ঞানবাপী মসজিদ চত্বরের দক্ষিণ দিকে হিন্দুদের পূজা চালিয়ে যাওয়ার অনুমতি দিয়েছেন।
মসজিদ কর্তৃপক্ষের আরজি খারিজ করে বিচারপতি রোহিত রঞ্জন আগরওয়াল বলেন, “বারানসির জেলা আদালত এই বিষয়ে যে নির্দেশ দিয়েছিলেন, তা বহাল থাকবে। তহখানায় হিন্দুদের পূজা–অর্চনা চলবে।”
এর আগে, জ্ঞানবাপী মসজিদের সিল করা একটি তহখানায় হিন্দুদের পূজার অনুমতি দিয়েছিল বারানসি জেলা আদালত ।
গত ৩১ জানুয়ারি বারানসি জেলা আদালত ওই নির্দেশ জারি করেছিলেন। তহখানায় পূজা করার অধিকার দাবি করে নিম্ন আদালতে মামলা করেছিলেন শৈলেন্দ্র কুমার পাঠক নামের এক ব্যক্তি।
আবেদনে তিনি জানিয়েছিলেন, তার পূর্বপুরুষরা ১৯৯৩ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত সেখানে পূজা করতেন। বংশগত পূজারি হিসেবে, তাকে তহখানায় আবারও পূজা শুরু করার অনুমতি দেওয়া হয়। আদালতের সেই নির্দেশের বিরুদ্ধে এলাহাবাদ হাইকোর্টে আবেদন জানায় মুসলিমরা।
মসজিদ কমিটি বলেছে, জ্ঞানবাপীর ভূগর্ভে কোনো মূর্তি নেই। তাই সেখানে ১৯৯৩ সাল পর্যন্ত পূজা করার প্রশ্নই আসে না। তারা সুপ্রিম কোর্টে আবেদনের জন্য যান। কিন্তু বারানসি আদালতের আদেশের বিরুদ্ধে মসজিদ কমিটির আবেদন শুনতে অস্বীকার করে, তাদেরকে হাইকোর্টে যেতে বলে সুপ্রিম কোর্ট।
এরপর ২ ফেব্রুয়ারি এলাহাবাদ হাইকোর্টে আবেদন জানায় মসজিদ কমিটি। ১৫ ফেব্রুয়ারি উভয়পক্ষের শুনানি শেষে, আজ সোমবার জ্ঞানবাপী মসজিদ চত্বরে পূজা চালিয়ে যাওয়ার রায় দেন হাইকোর্ট।
হাইকোর্টের রায়ের পর হিন্দুপক্ষের আইনজীবী প্রভাস সাংবাদিকদের বলেন, “সনাতন ধর্মাবলম্বীদের কাছে এই রায় এক বিরাট জয়। এর ফলে সেখানে এখন বাধাহীন পূজা করা যাবে।”
মুসলিমদের আবেদন খারিজ, ভারতের উত্তর প্রদেশের বারানসির কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরের লাগোয়া জ্ঞানবাপী মসজিদের ভূগর্ভস্থ কক্ষে পূজা করতে পারবেন হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা।
মসজিদ কর্তৃপক্ষের আপত্তি ও আরজি খারিজ করে এলাহাবাদ হাইকোর্ট সোমবার (২৬ ফেব্রয়ারি, ২০২৪) এই রায় দিয়েছেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, বিচারপতি রোহিত রঞ্জন আগরওয়ালের বেঞ্চ জ্ঞানবাপী মসজিদ চত্বরের দক্ষিণ দিকে হিন্দুদের পূজা চালিয়ে যাওয়ার অনুমতি দিয়েছেন।
মসজিদ কর্তৃপক্ষের আরজি খারিজ করে বিচারপতি রোহিত রঞ্জন আগরওয়াল বলেন, “বারানসির জেলা আদালত এই বিষয়ে যে নির্দেশ দিয়েছিলেন, তা বহাল থাকবে। তহখানায় হিন্দুদের পূজা–অর্চনা চলবে।”
এর আগে, জ্ঞানবাপী মসজিদের সিল করা একটি তহখানায় হিন্দুদের পূজার অনুমতি দিয়েছিল বারানসি জেলা আদালত ।
গত ৩১ জানুয়ারি বারানসি জেলা আদালত ওই নির্দেশ জারি করেছিলেন। তহখানায় পূজা করার অধিকার দাবি করে নিম্ন আদালতে মামলা করেছিলেন শৈলেন্দ্র কুমার পাঠক নামের এক ব্যক্তি।
আবেদনে তিনি জানিয়েছিলেন, তার পূর্বপুরুষরা ১৯৯৩ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত সেখানে পূজা করতেন। বংশগত পূজারি হিসেবে, তাকে তহখানায় আবারও পূজা শুরু করার অনুমতি দেওয়া হয়। আদালতের সেই নির্দেশের বিরুদ্ধে এলাহাবাদ হাইকোর্টে আবেদন জানায় মুসলিমরা।
মসজিদ কমিটি বলেছে, জ্ঞানবাপীর ভূগর্ভে কোনো মূর্তি নেই। তাই সেখানে ১৯৯৩ সাল পর্যন্ত পূজা করার প্রশ্নই আসে না। তারা সুপ্রিম কোর্টে আবেদনের জন্য যান। কিন্তু বারানসি আদালতের আদেশের বিরুদ্ধে মসজিদ কমিটির আবেদন শুনতে অস্বীকার করে, তাদেরকে হাইকোর্টে যেতে বলে সুপ্রিম কোর্ট।
এরপর ২ ফেব্রুয়ারি এলাহাবাদ হাইকোর্টে আবেদন জানায় মসজিদ কমিটি। ১৫ ফেব্রুয়ারি উভয়পক্ষের শুনানি শেষে, আজ সোমবার জ্ঞানবাপী মসজিদ চত্বরে পূজা চালিয়ে যাওয়ার রায় দেন হাইকোর্ট।
হাইকোর্টের রায়ের পর হিন্দুপক্ষের আইনজীবী প্রভাস সাংবাদিকদের বলেন, “সনাতন ধর্মাবলম্বীদের কাছে এই রায় এক বিরাট জয়। এর ফলে সেখানে এখন বাধাহীন পূজা করা যাবে।”
COMMENTS