এনএনবি, ঢাকা
দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা (সার্ক)-এর চেতনাকে পুনরুজ্জীবিত করতে হবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেন, দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা (সার্ক) চেতনার পুনরুজ্জীবন ঘটাতে হবে। যদিও সার্ক একটি মহৎ উদ্দেশ্য নিয়ে গঠিত হয়েছিল, কিন্তু এখন কেবল কাগজে-কলমেই বিদ্যমান।
ঢাকায় নিজের সরকারি বাসভবনে ভারতের সংবাদমাধ্যম পিটিআইকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন। আঞ্চলিক জোট সার্কে রয়েছে আফগানিস্তান, বাংলাদেশ, ভুটান, ভারত, মালদ্বীপ, নেপাল, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা।
ড. ইউনূস বলেন, সার্কের মতো একই ধাঁচে গঠিত ইউরোপীয় ইউনিয়ন পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে অনেক কিছু অর্জন করতে পেরেছে। কিন্তু সার্ক এখনো তা অর্জন করতে পারেনি। আমাদের নিশ্চিত করতে হবে যাতে সার্ক কাজ করে। ইউরোপীয় ইউনিয়নের দিকে তাকান এবং এটি কত চমৎকারভাবে কাজ করে।
তিনি উল্লেখ করেন, এ মাসের শেষের দিকে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের ফাঁকে নরেন্দ্র মোদির সাথে সাক্ষাতের চেষ্টা করবেন। সার্কভুক্ত দেশগুলোর রাষ্ট্রপ্রধানদের একসঙ্গে ফটোসেশনের জন্য সবাইকে একত্রিত করার চেষ্টা করবেন বলেও জানান তিনি।
প্রোফেসর ইউনূস বলেন, অবশ্যই আমরা নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে দেখা করার চেষ্টা করবো। চেষ্টা করব সার্কভুক্ত দেশগুলোর রাষ্ট্রপ্রধানরা একত্রিত হয়ে ছবি তুললে। সার্ক গঠিত হয়েছিল একটি মহৎ উদ্দেশ্যে; এটি এখন কেবল কাগজে বিদ্যমান এবং কাজ করছে না। আমরা সার্কের নামটাও ভুলে গেছি! সার্কের চেতনাকে পুনরুজ্জীবিত করার চেষ্টা করছি।
আগামী ২৪ থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৯তম অধিবেশনের উচ্চপর্যায়ের সাধারণ বিতর্ক অনুষ্ঠিত হবে। এতে বাংলাদেশ থেকে ড. ইউনূস এবং ভারত থেকে নরেন্দ্র মোদীও যোগ দেবেন।
ড. ইউনূস বলেন, দীর্ঘদিন ধরে সার্ক শীর্ষ সম্মেলন হচ্ছে না। আমরা ঐক্যবদ্ধ হলে অনেক সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।
ভারতের সংবাদমাধ্যম দ্য ইকোনমিক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সবশেষ ২০১৬ সালে সার্ক শীর্ষ সম্মেলন হওয়ার কথা ছিল ইসলামাবাদে। কিন্তু ওই বছরের ১৮ সেপ্টেম্বর জম্মু ও কাশ্মীরের উরিতে ভারতীয় সেনা ছাউনিতে সন্ত্রাসী হামলার পর 'বিদ্যমান পরিস্থিতি'র কারণে ভারত সার্ক শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নিতে অপারগতা প্রকাশ করে। বাংলাদেশ, ভুটান ও আফগানিস্তানও যোগ দিতে অস্বীকৃতি জানানোর পর সম্মেলন বাতিল হয়ে যায়।
ইউনূস বলেন, পাকিস্তানের সমস্যা হলে অন্য উপায়ে কাজ করা যেতে পারে। কিন্তু সার্কের কার্যক্রম যেন থেমে না যায়।
বাংলাদেশে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ প্রসঙ্গে ইউনূস বলেন, মিয়ানমারকে সেখানকার জনগণকে ফিরিয়ে নিতে রাজি করাতে তিনি ভারতের সহায়তা চাইবেন। সংকট মোকাবিলায় ঢাকার ভারত ও চীন উভয়ের সহায়তা প্রয়োজন।
দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা (সার্ক)-এর চেতনাকে পুনরুজ্জীবিত করতে হবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেন, দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা (সার্ক) চেতনার পুনরুজ্জীবন ঘটাতে হবে। যদিও সার্ক একটি মহৎ উদ্দেশ্য নিয়ে গঠিত হয়েছিল, কিন্তু এখন কেবল কাগজে-কলমেই বিদ্যমান।
ঢাকায় নিজের সরকারি বাসভবনে ভারতের সংবাদমাধ্যম পিটিআইকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন। আঞ্চলিক জোট সার্কে রয়েছে আফগানিস্তান, বাংলাদেশ, ভুটান, ভারত, মালদ্বীপ, নেপাল, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা।
ড. ইউনূস বলেন, সার্কের মতো একই ধাঁচে গঠিত ইউরোপীয় ইউনিয়ন পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে অনেক কিছু অর্জন করতে পেরেছে। কিন্তু সার্ক এখনো তা অর্জন করতে পারেনি। আমাদের নিশ্চিত করতে হবে যাতে সার্ক কাজ করে। ইউরোপীয় ইউনিয়নের দিকে তাকান এবং এটি কত চমৎকারভাবে কাজ করে।
তিনি উল্লেখ করেন, এ মাসের শেষের দিকে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের ফাঁকে নরেন্দ্র মোদির সাথে সাক্ষাতের চেষ্টা করবেন। সার্কভুক্ত দেশগুলোর রাষ্ট্রপ্রধানদের একসঙ্গে ফটোসেশনের জন্য সবাইকে একত্রিত করার চেষ্টা করবেন বলেও জানান তিনি।
প্রোফেসর ইউনূস বলেন, অবশ্যই আমরা নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে দেখা করার চেষ্টা করবো। চেষ্টা করব সার্কভুক্ত দেশগুলোর রাষ্ট্রপ্রধানরা একত্রিত হয়ে ছবি তুললে। সার্ক গঠিত হয়েছিল একটি মহৎ উদ্দেশ্যে; এটি এখন কেবল কাগজে বিদ্যমান এবং কাজ করছে না। আমরা সার্কের নামটাও ভুলে গেছি! সার্কের চেতনাকে পুনরুজ্জীবিত করার চেষ্টা করছি।
আগামী ২৪ থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৯তম অধিবেশনের উচ্চপর্যায়ের সাধারণ বিতর্ক অনুষ্ঠিত হবে। এতে বাংলাদেশ থেকে ড. ইউনূস এবং ভারত থেকে নরেন্দ্র মোদীও যোগ দেবেন।
ড. ইউনূস বলেন, দীর্ঘদিন ধরে সার্ক শীর্ষ সম্মেলন হচ্ছে না। আমরা ঐক্যবদ্ধ হলে অনেক সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।
ভারতের সংবাদমাধ্যম দ্য ইকোনমিক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সবশেষ ২০১৬ সালে সার্ক শীর্ষ সম্মেলন হওয়ার কথা ছিল ইসলামাবাদে। কিন্তু ওই বছরের ১৮ সেপ্টেম্বর জম্মু ও কাশ্মীরের উরিতে ভারতীয় সেনা ছাউনিতে সন্ত্রাসী হামলার পর 'বিদ্যমান পরিস্থিতি'র কারণে ভারত সার্ক শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নিতে অপারগতা প্রকাশ করে। বাংলাদেশ, ভুটান ও আফগানিস্তানও যোগ দিতে অস্বীকৃতি জানানোর পর সম্মেলন বাতিল হয়ে যায়।
ইউনূস বলেন, পাকিস্তানের সমস্যা হলে অন্য উপায়ে কাজ করা যেতে পারে। কিন্তু সার্কের কার্যক্রম যেন থেমে না যায়।
বাংলাদেশে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ প্রসঙ্গে ইউনূস বলেন, মিয়ানমারকে সেখানকার জনগণকে ফিরিয়ে নিতে রাজি করাতে তিনি ভারতের সহায়তা চাইবেন। সংকট মোকাবিলায় ঢাকার ভারত ও চীন উভয়ের সহায়তা প্রয়োজন।
COMMENTS